বিয়ের মূল আকর্ষণ হল দুই তারকা। বর ও কনে। তাই তারা যদি আনন্দ না পায় তাহলে আপনার আর আমার ধেই ধেই করে নেচে কি লাভ? একটা কাপল ডান্স না হলে কি আর মজা হয়? আপনি আপনার হবু বর বা বউয়ের সঙ্গে রোম্যান্টিক গানের সঙ্গে নাচতে পারেন। আবার দারুণ এনার্জি আছে এমন গানের সঙ্গেও ডান্স ফ্লোর পুরো কাঁপিয়ে দিয়েও নাচতে পারেন। দুই রকমের গানই আছে আমাদের ঝুলিতে। একবার উঁকি মেরে দেখে নিন।

     জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়                             

গণিত ভাবনা ও সাইকোম্যাট্রিক্স প্রকৌশলী এমডি. আমিনুল ইসলাম রানা

ঘোড়ার পিঠে চাবুক কষিয়া গাড়োয়ান জিজ্ঞাসা করিল, “কোথায় যেতে হোবে বাবু?”

‘দেখা নাই, বুঝা নাই, এইরূপ হইল কি করিয়া’—ইত্যাকার সন্দেহ যদি কাহারও মনে উদয় হয় তো কৈফিয়ত এই মাত্র দেওয়া যায় যে, প্রেম সব সময় চোখে দেখার তোয়াক্কা রাখে না—হৃদয় মরুভূমে’ আপনার খেয়ালমতই গজাইয়া উঠে। তাই, বউদিদি সংবাদটি দিতে একটু অশোভন হইলেও রামতনু প্রথমেই জিজ্ঞাসা করিয়া বসিল, “কত বয়স তাঁর, দেখতে কেমন?”

রামতনুর এতক্ষণ অন্য রকম অভ্যর্থনা পাইবার কথা। কিন্তু তাহার কোন চিহ্ন না পাইয়া সে দালানের মাঝখানেই দাঁড়াইয়া রহিল। এক্ষণেই পরিচয়মাত্রে তাহার কদর দেখিয়া এ বেটার কিরূপ ভ্যাবাচাকা লাগিয়া যাইবে, তাহা ভাবিয়া রামতনু বেশ একটু কৌতুক অনুভব করিতেছিল। কিন্তু আর একটু দাঁড়াইয়া চঞ্চলভাবে ইতস্তত দৃষ্টিক্ষেপ করিয়া দেখিল, দুয়ারে শিকল আঁটা। এতক্ষণ সে শুধু কাঁপিতেছিল, এইবার দাঁতে দাঁত লাগিতে শুরু হইল। কি কুগ্রহ, মিছামিছি সন্ধ্যার সময় এই বৃষ্টিস্নান!

আপনি সিঙ্গল? জানুন সিঙ্গল থাকার বাড়তি কি সুবিধা

চশমা পরা হবু কনেরা কিভাবে সাজবেন জেনে নিন

      রেফারেন্স বই                                      

“আমি দাঁড়িয়ে যাবো বাবা, গদি ভিজলে তুই দাম পাবি।”

     কারিগরি শিক্ষা বোর্ড                            

You can obtain reserve getting information or Examine products and solutions to ensure you're receiving the very best offer. For anyone who is thinking 'which retail store is near me', Rokomari's in depth on the internet presence brings the procuring experience on your doorstep.

এই সরলহৃদয়া রমণী ভাবিলেন কালকের ঠাট্টায় দেবর তাঁহার রাগ করিয়াছে। সেইজন্য সেইখানি যাওয়াইবার জন্য বেশি জিদ করিয়া বসিলেন। ঠিকানা দিলেন মাথার দিব্য দিলেন, এবং যাহাতে হাঁটিয়া যাইতে না হয় তাহার জন্য ভাড়াও কবুল করিলেন। রামতনুর ঠিকানাটা লওয়াই উদ্দেশ্য ছিল; সেটি মনে মনে মুখস্থ করিয়া লইল। বাহিরে কিন্তু খুব মাথা নাড়িয়া বউদিকে বলিল, “সে হতেই পারে না, আমি সেখানে যেতেই পারব না : তুমি আমায় তা হ’লে চেন নি।”

তাহার পরদিন কিন্তু মেঘ কাটিয়া গেল, এবং রামতনুকে বেশ প্রফুল্ল দেখা গেল। স্পষ্টই বুঝিতে পারা গেল যে, সে রাতারাতি একটা মতলব আঁটিয়া ফেলিয়াছে। সে স্থির করিল, প্রজাপতির সহিত এ পর্যন্ত সাত-সাতটা বাজি হারিলেও আর এক হাত খেলিয়া দেখিবে। এবার আর পরের কথায় নাচিয়া চট করিয়া কন্যা দেখিতে ছুটিয়া তিক্ত মুখে ফিরিয়া আসা নয়। পূর্বরাগের পালাটা দস্তুরমত শেষ করিয়া অন্য কথা। তবে দেরি আর কোনমতেই করা চলে না। সে মনশ্চক্ষে দেখিতে পাইল, এই বিদুষী তরুণীটির জন্য যুবকমহলে একটা চাঞ্চল্য পড়িয়া গিয়াছে; এবং স্বয়ম্বর-সভার প্রত্যেক প্রার্থীর মতন যদিও সে নিজেকেই সর্বাপেক্ষা বাঞ্ছনীয় মনে করিল, তথাপি ভাবিল, না, দেরি করাটা নিরাপদ নয়। অভাবের মাথায় চাই কি অবাঞ্ছনীয়ের গলায়ই বরমাল্য পড়িয়া যাইতে পারে।